শিরোনাম

South east bank ad

শেরপুরে কালভার্টের অভাবে ১৫ গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ

 প্রকাশ: ০১ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১২:০০ পূর্বাহ্ন   |   অটোমোবাইল

সাঈদ আহম্মেদ সাবাব, (শেরপুর) :

শেরপুর সদর উপজেলার বাজিতখিলা ইউনিয়নের কুমরি বটতলা ও কুমারি কাটাজান থেকে বাজিতখিলা টু গাজিরখামার রাস্তায় কাকরি ভাঙ্গা বিলের উপর বিধ্বস্ত কালভার্টটি পুনরনির্মান বা সংস্কারের অভাবে ১৫ গ্রামের মানুষের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

বাজিতখিলা ইউনিয়নের জামতলী থেকে গাজিরখামার ও বাজিতখিলা হয়ে শেরপুর সদরে যাতায়াতের ফিডার রোডের সাথে সংযুক্ত এলজিইডির এই রাস্তাটি।

এ পথে কালিবাড়ি বাজার, বাজিতখিলা বাজার, কালিতলা বাজার, গাজিরখামার বাজারে যাতায়াত করেন ১৫ টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ। বাজিতখিলা, কুমরি, কাটাজান, কুমির বটতলা, খামার,বালিয়া,প্রতাবিয়া, কালিতলা, খরখরিয়া, কামারপাড়া, হোসেন খিলা, সুলতানপুর, তেঘুরিয়া, চৈতাজানি, ঘোনাপাড়া, কালিবাড়ি,কান্দাপাড়াসহ ১৫ টি গ্রামের মানুষ এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় যাতায়াতের জন্য এই রাস্তার উপর নির্ভরশীল। এসব গ্রামের মানুষের যাতায়াতের সুবিধার্থে ১৯৮৬ সালে ত্রানমন্ত্রনালয়ের অর্থে কালভার্ট নির্মান করা হয়।জানা গেছে, প্রায় ৬ মাস পুর্বে কালভার্টটি বিধ্বস্ত হয়ে এসব এলাকার সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পরে। ফলে দুর্ভোগে পরে এপথে যাতায়াতকারী শতশত মানুষ। কিন্তু কালভার্টি আজও সংস্কার বা নির্মাণ করা হয়নি। এখন ওই পথে কোন যানবাহন চলাচল করতে পারছেনা না। ফলে কৃষিপন্য ও গবাদিপশু পারাপারে কৃষকদের চরম বিড়ম্বনার শিকার হতে হচ্ছে। কালভার্টটি সংস্কারের অভাবে ৪/৫ কিলোমিটার পথ ঘুরে গন্তব্যে পৌঁছাতে হচ্ছে পথচারীদের। এতে দুর্ভোগের পাশাপাশি অতিরিক্ত অর্থ ও সময় অপচয় হচ্ছে কৃষকদের।

বাজিতখিলা ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম উক্তস্থানে একটি ব্রীজ নির্মানের জন্য সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা শেরপুর সদর উপজেলা প্রকৌশলী মো. সালমান রহমান রাসেল বলেন,বিষয়টি সরেজমিনে দেখে জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

BBS cable ad

অটোমোবাইল এর আরও খবর: