চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপারের প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপে ইজিবাইক উদ্ধার পূর্বক হস্তান্তর

অভিযোগকারী মোঃ বাপ্পি মিয়া, সাং- গয়েশপুর, থানা-জীবননগর, জেলা-চুয়াডাঙ্গা এর সাথে টাকা পয়সা লেনদেন সংক্রান্তে বিবাদী-মোঃ নাছির মিয়া, সাং-কয়রাডাঙ্গা, থানা- আলমডাঙ্গা,জেলা- চুয়াডাঙ্গার সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ বিরোধ চলে আসছিল। বিবাদী তার পাওনা টাকার জন্য বাদী মোঃ বাপ্পি মিয়ার ইজিবাইক জোর পূর্বক আটকে রেখে দেয়। পাওনা টাকা পরিশোধ না করলে ইজিবাইক ফেরত দিবে না মর্মে জানায়। বাদী মোঃ বাপ্পি মিয়া ঘটনার আকস্মিকতায় তার একমাত্র উপার্জনের মাধ্যম ইজিবাইক বেহাত হওয়ায় মুষড়ে পড়েন। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের উপায় খুজতে থাকেন। অবশেষে তার অসহায়ত্ব থেকে পরিত্রান পাওয়ার জন্য মান্যবর পুলিশ সুপার চুয়াডাঙ্গা এর নিকট অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা উক্ত অভিযোগের বিষয়টির প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তার কার্যালয়ে অবস্থিত জেলা গোয়েন্দা শাখায় কর্মরত এসআই(নিরস্ত্র) মুহিদ হাসান ও এএসআই (নিরস্ত্র)/ বিজন ভট্টাচার্য্য কে দায়িত্ব দেন। দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ বাদী ও বিবাদী উভয় পক্ষকে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে হাজির করেন। পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম এর প্রত্যক্ষ মধ্যস্থতায় বাদী মোঃ বাপ্পি মিয়া তার নিকট প্রাপ্য টাকা পরিশোধ করেন এবং বিবাদী তার পাওনা টাকা ফেরত পেয়ে বাদী মোঃ বাপ্পি মিয়ার ইজিবাইকটি ফেরত দেন।
পুলিশ সুপারের প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপে বাদী মোঃ বাপ্পি মিয়া তার উপার্জনের একমাত্র মাধ্যম ইজিবাইকটি ফিরে পেয়ে পুলিশ সুপারের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও তার পরিবারের সর্বাঙ্গীন মঙ্গল কামনা করেন।