দাপ্তরিক কাজের ব্যস্ততার মধ্যেও মানুষের পাশে রংপুরের এসপি বিপ্লব সরকার
রংপুর জেলার আটটি থানা ও দু'টি তদন্ত কেন্দ্রের এবং পুলিশ লাইন্স এর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সুখ-দুঃখের ফেরিওয়ালা হচ্ছেন বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর আইডল, মানবিক পুলিশ সুপার, রংপুর জেলার সুযোগ্য অভিভাবক বিপ্লব কুমার সরকার, বিপিএম (বার), পিপিএম। তিনি রংপুর জেলা পুলিশের নির্বাহী ও প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি থানা তদন্ত কেন্দ্র এবং পুলিশ লাইন্সে করোনা মহামারীর শুরু থেকে এখনও পর্যন্ত সারা দিনরাত অফিসার ও ফোর্সদের জন্য সার্বক্ষণিক খোঁজ খবর রাখছেন।
কোন পুলিশ সদস্য এবং পুলিশ সদস্যের পরিবারের ও কেহ আক্রান্ত হলে সাথে সাথে তাকে হসপিটালে পাঠাচ্ছেন, সাহস যোগাচ্ছেন। বাসায় কিভাবে চিকিৎসা নিতে হয় তার পরামর্শ দিচ্ছেন। এমনকি প্রয়োজনীয় ঔষধও পাঠাচ্ছেন । দাপ্তরিক কাজের ব্যস্ততার মধ্যেও যেভাবে জেলা পুলিশ সদস্যদের খোঁজ খবর রাখেন ও সেবা প্রদান করেন তা বিরল ঘটনা।
বৈশ্বিক মহামারিতে রুপ নেয়া মরণঘাতি করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রংপুর জেলার প্রতিটি ইউনিয়ন ও পৌরসভা পর্যন্ত চষে বেড়াচ্ছেন করোনাযুদ্ধের এক অদম্য যোদ্ধা বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর আইকন, রংপুর জেলা পুলিশের অভিভাবক মানবিক পুলিশ সুপার, জনাব বিপ্লব কুমার সরকার, বিপিএম-বার, পিপিএম পুলিশ সুপার, রংপুর।
কাজের ধারাবাহিকতায় প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত জেলার প্রতিটি উপজেলার প্রধান প্রধান হাটবাজার ও বিভিন্ন দোকানপাট, বিপণী বিতানগুলোতে লিফলেট বিতরণ ও মাইকিং করে করোনা সংক্রমণের বিষয়ে মানুষকে সচেতনতা করে চলছেন রংপুর জেলা পুলিশ।
গত ৮ মার্চ থেকে বাংলাদেশে শুরু হওয়া করোনাভাইরাসে রংপুরের বিভিন্ন স্থানে অবিরাম ছুটে চলেছেন রংপুর জেলার (এসপি) পুলিশ সুপার।
করোনার শুরুতেই লকডাউনে প্রবাসীসহ সাধারণ জনগণকে ঘরে রাখা, ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করা, কোয়ারেন্টিন ও লকডাউন অমান্যকারীদের ঘরে ফেরানোর কাজসহ জনসচেতনতামূলক কাজ করে যাচ্ছেন জেলা পুলিশ। দেশের এমন পরিস্থিতিতে জনগণের পাশে থেকে সরকারি নির্দেশনা বাস্তবায়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখার পাশাপাশি হতদরিদ্র, নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত কিংবা অসহায় মানুষের মুখে খাবার তুলে দেয়ার জন্য দিনে রাতে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ত্রাণ নিয়ে ছুটে চলেছেন।
রংপুর জেলার পুলিশ সুপার জনাব বিপ্লব কুমার সরকার, বিপিএম-বার, পিপিএম পুলিশ সুপার, রংপুর মহোদয় বলেন, করোনা একটি যুদ্ধ। চ্যালেঞ্জ নিয়ে সকলে মিলে এ যুদ্ধের মোকাবিলা করতে হবে। সমাজের সকল শ্রেণী পেশার মানুষকে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলতে হবে। প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে না। নিজে সচেতন থেকে পরিবার পরিজনকে করোনা থেকে বাঁচাতে হবে।






