শিরোনাম

South east bank ad

উত্তরের জনপদে শীতের আগমনী বার্তা

 প্রকাশ: ১১ নভেম্বর ২০১৬, ১২:০০ পূর্বাহ্ন   |   অটোমোবাইল

উত্তরের জনপদে শীতের আগমনী বার্তা
কার্তিক যাই যাই করছে। আসছে পৌষের আগের মাস অগ্রহায়ণ। অগ্রহায়ণ-পৌষের আগমনী বার্তা নিয়ে হিমালয়ের হিমবাহ থেকে ধেয়ে আসছে মৌসুমী বায়ু। সেই সঙ্গে ভোর থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত চলছে কুয়াশার দাপট। ঠাণ্ডার প্রকোপ না পড়লেও এ যেন প্রকৃতিতে শীতেরই প্রস্তুতি। গত কয়েকদিনে উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জনপদ ঘুরে দেখা গেছে, প্রকৃতির আয়োজনের সঙ্গে জনসাধারণ নিজেদের মানিয়ে নিয়ে এগোচ্ছেন। সকালে কৃষকরা বের হচ্ছেন অপেক্ষাকৃত মোটা কাপড় গায়ে জড়িয়ে। দোকান-পাটও খুলছে কিছুটা দেরিতে। অনেকেই এরমধ্যে কিনতে শুরু করেছেন শীতের কাপড়ও। এ জনদেপর মানুষেরা বলছেন, এবার জেঁকে বসতে পারে শীত। কারণ হিসেবে তারা দেখছেন, ঊনো বর্ষায় দুনো শীত। অর্থাৎ যেবার বৃষ্টি কম, সেবার শীত বেশি। অন্যান্যবার অক্টোবরের শেষে যে অবস্থার সৃষ্টি হয়, এবার তেমন শীত পড়েনি। আগে নভেম্বরের এই সময়ে গ্রামে কাঁথার বদলে লেপ-তোষক নামানো হলেও এবার এখনও সে অভিজ্ঞতা নেননি এ জনপদের মানুষ। তবে শীতের আবহ শুরু হওয়ায় গ্রামের বাজারগুলোতে বিক্রি শুরু হয়েছে ভাঁপা ও চিতইসহ পিঠেপুলি বিক্রি। নবান্নের ধানও ঘরে তুলতে শুরু করেছেন কৃষক। সেইসঙ্গে বাজারে আসছে শীতের সবজি। ধানের জমিতে নতুন করে ইরি ধানের চারা রোপণেও চলছে জমি প্রস্তুতের আয়োজন। নাগেশ্বরীর রিকশাচালক আব্দুল কাদের বলেন, “গতকাইল জেকেট কিনছি। সকালে বেরাইলে জার (শীত) লাগে তো। তবে এলাও (এখনো) তেমন জার আইসে নাই।” প্রতিবেদন লেখার সময় কুড়িগ্রামের তাপমাত্রা ছিল ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
BBS cable ad

অটোমোবাইল এর আরও খবর: