দেশে খাদ্য সংগ্রহ ও মজুদ পরিস্থিতি খুবই ভালো: খাদ্যমন্ত্রী
আব্দুল্লাহ হেল বাকী, (নওগাঁ) :
দেশে অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে খাদ্য সংগ্রহ ও মজুদ পরিস্থিতি খুবই ভালো এবং চালের মানও খুব ভালো বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধনচন্দ্র মজুমদার।
রোববার (১ আগস্ট) সকালে নওগাঁর নিয়ামতপুরে খাদ্য গুদাম পরির্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, এ মৌসুমে কৃষকদের কাছ থেকে ২৭ টাকা কেজি দামে ৬ লাখ মেট্রিকটন ধান কেনা হচ্ছে। যা এ যাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ দাম ও পরিমাণ। সবচেয়ে বড় বিষয় কৃষকরা এবার স্বতঃস্ফূর্তভাবে সরকারি গুদামে ধান দিচ্ছেন। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই সংগ্রহ লক্ষমাত্রা পূরণ হবে বলেও আশা করেন তিনি। তিনি বলেন, এরই মধ্যে বিদেশ থেকে ৯ লাখ মেট্রিক টন চাল ও গম আমদানি করা হয়েছে। আরও ৫ লাখ মেট্রিক টন আমদানির অপেক্ষায় আছে। সে হিসেবে আগস্টের শেষে সরকারি গুদামে মোট মজুদের পরিমাণ দাঁড়াবে ২৩.৬৯ মেট্রিক টন।
সাধনচন্দ্র মজুমদার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। এসময় রাজশাহী বিভাগের আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিএম ফারুক হোসেন পাটোয়ারী, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, নিয়ামতপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ, নির্বাহী কর্মকর্তা জয়া মারিয়া পেরেরাসহ খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।পরে জেলা মন্ত্রী করোনা প্রতিরোধ কমিটির জরুরি সভায় যোগদান করেন। সকালে নওগাঁর নিয়ামতপুরে খাদ্য গুদাম পরির্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, এ মৌসুমে কৃষকদের কাছ থেকে ২৭ টাকা কেজি দামে ৬ লাখ মেট্রিকটন ধান কেনা হচ্ছে। যা এ যাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ দাম ও পরিমাণ। সবচেয়ে বড় বিষয় কৃষকরা এবার স্বতঃস্ফূর্তভাবে সরকারি গুদামে ধান দিচ্ছেন। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই সংগ্রহ লক্ষমাত্রা পূরণ হবে বলেও আশা করেন তিনি।
তিনি বলেন, এরই মধ্যে বিদেশ থেকে ৯ লাখ মেট্রিক টন চাল ও গম আমদানি করা হয়েছে। আরও ৫ লাখ মেট্রিক টন আমদানির অপেক্ষায় আছে। সে হিসেবে আগস্টের শেষে সরকারি গুদামে মোট মজুদের পরিমাণ দাঁড়াবে ২৩.৬৯ মেট্রিক টন। সাধনচন্দ্র মজুমদার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। এসময় রাজশাহী বিভাগের আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক জিএম ফারুক হোসেন পাটোয়ারী, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, নিয়ামতপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফরিদ আহমেদ, নির্বাহী কর্মকর্তা জয়া মারিয়া পেরেরাসহ খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পরে জেলা মন্ত্রী করোনা প্রতিরোধ কমিটির জরুরি সভায় যোগদান করেন।