শিরোনাম

South east bank ad

আউশ মাড়াই করে খুশি কৃষক আশরাফুল

 প্রকাশ: ০৩ অগাস্ট ২০২১, ১২:০০ পূর্বাহ্ন   |   অটোমোবাইল

মো: আব্দুস ছাত্তার, (ফুলবাড়িয়া) :

আউশ ধানের আবাদ তেমন চোখে পড়ে না। তারপরও মাঠ পর্যায়ে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের সার্বিক তদারকি বা পৃষ্টপোষকতার কারণে মাঝে মধ্যে দেখা যায় আউশের আবাদ। গত ৩/৪বছর আগে এ আবাদ প্রায় বিলীন হয়ে গিয়েছিল। বর্তমানে প্রতি বছর আবাদের লক্ষ্যমাত্রা অগ্রগতি হচ্ছে। তবে সরকারীভাবে আউশের প্রণোদনা প্রকৃত কৃষকের হাতে পৌঁছালে হয়তবা আরও বৃদ্ধি পেত।

ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার বেশিরভাগ ব্লকেই যুবক উপ সহকারী কৃষি কর্মকর্তা দেখা যায়। তেমনি একজন উপ সহকারী কৃষি অফিসার (মির্জা) মো: আবু রায়হান। তাঁর ব্লকে সবজি ও লেবু এর আবাদ ব্যাপকভাবে দেখা যায়। মাঝে ধানের আবাদও আছে। সার্বক্ষনি মাঠ চষে বেড়ানো এ কর্মকর্তা মঙ্গলবার (৩আগস্ট) এনায়েতপুর ব্লকের (রাজঘাট) এক কৃষকের প্রদর্শনীর ধান মাড়াই করতে গিয়ে বলেন ‘কৃষকের সুনালী হাসি, আউশ শস্য কর্তন, ব্রি ধান ৮২’। সকল কৃষককে উৎসাহ দিতেই মাঠে কাচি নিয়ে ছবি তুলে তা পোস্ট করেছেন।

আশরাফুল নামের ঐ কৃষক জানান, আমি এই জমিতে আমন, বোরো, আউশ ছাড়াও সরিষা বপন করেছিলাম, তার মানে ৪টা ফসল উৎপাদন করেছি। আউশের ফলন কাঠাপ্রতি ৩মণ ধান হয়েছে, আমি অনেক খুশি। তবে সরকারের চাওয়া হচ্ছে কৃষক পর্যায়ে যে প্রণোদনা দেওয়া হয়, প্রণোদনার অর্ধেকাংশ প্রকৃত কৃষকরা পেলে সকল আবাদ অনেক বেশি বৃদ্ধি পাবে।

উপ সহকারী কৃষি অফিসার মো: আবু রায়হান বলেন, আমরা মাঠ পর্যায়ে নিবিড়ভাবে কাজ করার চেষ্টা করছি মাত্র। কৃষকের মুখে হাসি দেখলে আমাদের মনটা ভরে যায়। তবে প্রণোদনা বিতরণে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা গেলে আমাদের টার্গেট পূরণ করা সম্ভব হবে। এ বছর আমার ব্লকে ৬০হেক্টর আউশ আবাদ হয়েছে তবে টার্গেট পূরণ হয়নি।

BBS cable ad

অটোমোবাইল এর আরও খবর: