সোমবার এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, “প্রণব মুখার্জি ছিলেন বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। বাংলাদেশের শুরু থেকে তিনি সব সময়ই বাংলাদেশের মঙ্গল কামনায়, শান্তি ও উন্নয়নের প্রতি তার অঙ্গীকারের জন্য এদেশের মানুষের হৃদয়ে তিনি বিশেষ স্থান করে নিয়েছিলেন।”
প্রণব মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্কের প্রসঙ্গ টেনে মোমেন বলেন, প্রণব মুখার্জি ১৯৭৩-১৯৭৪ সালে ভারতের বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী থাকাকালে তার সংস্পর্শে আসার সুযোগ হয়েছিল। ওই সময়ে তিনি ঢাকা শহরে আসলে তাকে নিয়ে শহরের বিভিন্ন স্থানে যাওয়ারও সুযোগ হয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথম সফরে ভারত যাওয়ার কথা উল্লেখ করে মোমেন বলেন, “তখন আমি সস্ত্রীক তার সরকারি বাসভবনে গিয়ে তাকে সম্মান জানাই প্রথমত ‘ভারতরত্ন’ সম্মানে ভূষিত হওয়ার জন্যে…
“এবং দ্বিতীয়ত, তাকে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে বাংলাদেশ সফরে আসার অনুরোধ করলে তিনি তা সঙ্গে সঙ্গে গ্রহণ করেন।”
প্রণব মুখোপাধ্যায়ের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন এবং তার আত্মার শান্তি কামনা করেন মোমেন।