জিএমপি কমিশনার আনোয়ার হোসেন দেশে ও জাতিসংঘে মানবিক পুলিশ অফিসার হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছেন
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোঃ আনোয়ার হোসেন ১৯৭১ সালের ২০শে জুন কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলার জাওয়ার ইউনিয়নের দেওয়াটি গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত শিক্ষিত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা আশরাফ হোসেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন।
জিএমপি কমিশনার মোঃ আনোয়ার হোসেনের শিক্ষাজীবন :
মো.আনোয়ার হোসেন ১৯৮৬ সালে তাড়াইল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, ১৯৮৮ সালে ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি, ১৯৯২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজ বিজ্ঞানে বিএসএস স্নাতক এবং ১৯৯৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর পাশ করেন।
জিএমপি কমিশনার মোঃ আনোয়ার হোসেনের চাকুরীজীবন :
১৯৯৫ সালে ১৭তম বিসিএসের মাধ্যমে পুলিশ ক্যাডার হিসেবে চাকুরি জীবন শুরু করেন। ২০০০সালের এপ্রিল মাসে চট্রগ্রাম পুলিশ এসিস্ট্যান্ট কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন (২০০০-২০০৩)। ২০০৪ সালের জুলাই মাসে র্যাব-১ এ এডিশনাল সুপারিন্টেন্ডেন্ট হিসেবে ২০০৫ সালের অক্টোবর পর্যন্ত সততার সাথে দায়িত্ব পালন করেন।
২০০৫সালে তিনি কসোভোতে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীতে সুপারিন্টেন্ডেন্ট অব পুলিশ হিসেবে ২০০৬ অক্টোবর পর্যন্ত নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন।
২০০৭ ফেব্রুয়ারিতে মিরপুর ডিভিশনে ডেপুটি পুলিশ কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করে ২০১০ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত নিপুণ দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১০ সালের মার্চ মাসে তিনি আবার পুর্ব তিমুরে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীতে ডেপুটি পুলিশ কমিশনার হিসেবে ২০১১সালের মার্চ মাস পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন।
২০১১সালের এপ্রিল মাসে তিনি মতিঝিল জোনের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করে ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে ডেপুটি পুলিশ কমিশনার হিসেবে হেডকোয়ার্টারে ২০১৬ সালের মে মাস পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। এরপর তিনি ২০১৬ সালের জুন মাসে জয়েন্ট কমিশনার হিসেবে হেডকোয়ার্টারে দায়িত্ব গ্রহণ করে ২০১৭সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সততার সাথে দায়িত্ব পালন করেন।
২০১৭সালের ডিসেম্বর মাসে ঢাকা রেঞ্জ বাংলাদেশ পুলিশে এডিশনাল ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ হিসেবে ২০১৮ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ সালের জুলাই মাসে তিনি ডিপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ হিসেবে ২০১৯ এপ্রিল মাস পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৯ সালের ৯ই এপ্রিল থেকে বর্তমানে তিনি গাজীপুর পুলিশ কমিশনার হিসেবে যথেষ্ট সততা আর সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।
গাজীপুরে পরিবহন শ্রমিকদের ঈদ সামগ্রী দিলেন জিএমপি কমিশনার:
করোনাভাইরাস সংক্রামনের কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া পরিবহন শ্রমিকদের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ করেছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. আনোয়ার হোসেন। গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সদর থানার উদ্যোগে থানা প্রাঙ্গনে ২৫০জন কর্মহীন গণপরিবহন শ্রমিক এসব ঈদ সামগ্রী প্রদান করা হয়। থানার সকল অফিসার ও ফোর্সের বেতন বোনাস থেকে দেয়া অর্থে কর্মহীন পরিবহন শ্রমিকদের জন্য এসব ঈদ উপহার সামগ্রীর ব্যবস্থা করা হয়। এসবের মধ্যে রয়েছে চাল, ডাল, চিনি, আলু, তেল, সেমাই, কিসমিস প্রভৃতি।
করোনা সচেতনতা বাড়াতে নিজেই প্রচারণা চালান গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার:
করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় ও গণসচেতনতায় প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার
মোঃ আনোয়ার হোসেন বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। আসুন সবাই মাস্ক পড়ি, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ করি এই স্লোগান নিয়ে সচেতনতা মূলক এই কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করলেন পুলিশ কমিশনার। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে পরামর্শ প্রদান করেন। এসময় পুলিশ কমিশনার সকলকে মাস্ক ব্যবহারের উপর গুরুত্বারোপ করে জনসাধারণের মাঝে মাস্ক বিতরণ করেন।
জিএমপি কমিশনারের অন্যরকম জন্মদিন পালন :
একটি ভিন্ন মাত্রার জন্ম দিন পালনের দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন জিএমপি কমিশনার । নিজের জন্মদিনে তিনি করোনা সচেতনতা সৃষ্টিতে মাস্ক নিয়ে রাস্তায নেমে আসেন। নিজের জন্মদিনেও গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকা ঘুড়ে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং জনসাধারণকে মাস্ক ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করতে বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে কাজ করছে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার আনোয়ার হোসেন।
জিএমপি কমিশনারের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি:
‘সবুজ বৃক্ষ-নির্মল পরিবেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে মুজিব জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গীর স্টেশন রোড এলাকায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি উদ্বোধন করেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোঃ আনোয়ার হোসেন বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)। উদ্বোধন শেষে বিভিন্ন জাতের ফলজ ও বনজ গাছের চারা রোপন করেন।
গাজীপুর মহানগর শারদীয় দুর্গা পূজায় নিরাপত্তা প্রদান
শারদীয় দুর্গা পূজা উপলক্ষে নিরাপত্তা সংক্রান্ত করনীয়/বর্জনীয় বিষয় সহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে পূজা উদযাপন পরিষদ, গাজীপুর মহানগরের নেতৃবৃন্দের সাথে উন্মুক্ত আলোচনা ও দিক নির্দেশনা মূলক বক্তব্য প্রদান করেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ এর কমিশনার জনাব মোঃ আনোয়ার হোসেন বিপিএম(বার), পিপিএম(বার) । এর মাধ্যমে তার অসাম্প্রদায়িক মনোভাব প্রকাশ পায়।
হাসপাতালের বিল মেটাতে নবজাতক বিক্রি, মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিলেন জিএমপি কমিশনার মো. আনোয়ার হোসেন:
গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুর এলাকার শরীফ হোসেন গত এপ্রিলে তার স্ত্রী কেয়া আক্তারকে কোনাবাড়ির সেন্ট্রাল মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করেন তিনি। ওই দিনই অস্ত্রপচারের মাধ্যমে তার একটি ছেলে সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়। গতকাল হাসপাতাল ছাড়ার সময় এ কয়দিনে হাসপাতালের বিল আসে ৪৭ হাজার টাকা। কিন্তু দরিদ্র দম্পতি হাসপাতালের বিল পরিশোধ করতে পারেননি। বাধ্য হয়ে ২৫ হাজার টাকায় নবজাতক সন্তানকে বিক্রি করে দেন। পরে সেই টাকায় হাসপাতালের বিল পরিশোধ করে বাড়ি চলে যান। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে যান জিএমপি কমিশনার মো. আনোয়ার হোসেন। ঘটনার সত্যতা জানতে পেরে তাৎক্ষণিক নিজেই টাকা পরিশোধ করে সন্তানকে তার মার কোলে ফিরিয়ে দেন। নবজাতক সন্তান বিক্রি করে হাসপাতালের বিল মেটানো বাবা-মায়ের কোলে তাদের সন্তানকে উদ্ধার করে ফিরিয়ে দিলেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) এর কমিশনার আনোয়ার হোসেন। তিনি নবজাতককে কিনে নেওয়া নিঃসন্তান ওই ব্যক্তিকে আনোয়ার হোসেন ২৫ হাজার টাকা ফেরত দেন। পরে নবজাতককে ফেরত নিয়ে শরীফ-কেয়া দম্পতির বাড়িতে যান এবং তাদের হাতে তুলে দেন। এছাড়াও শিশুটির জন্য আরও পাঁচ হাজার টাকা দেন তিনি।
অসহায় মা ও শিশুর পাশে জিএমপি কমিশনার মো. আনোয়ার হোসেন :
বিপুলা রাণীর স্বামী নির্মল মিস্টির দোকানে কারিগরের কাজ করতেন। নির্মলের বাড়ি গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার জৈনাবাজার এলাকায় আর বিপুলার বাড়ি গাজীপুরের শিমুলতলীতে। নির্মল তার স্ত্রী ও একমাত্র মেয়ে নিশিতাকে নিয়ে ধীরাশ্রম বাজারের পাশে মাসিক ৬শ টাকায় একটি রুম ভাড়া থাকতেন। বিপুলার গর্ভে শিশুটির ৭ মাসের সময় হঠাৎ নির্মল মারা যান। দু’চোখে অন্ধকার দেখেন স্ত্রী বিপুলা রানীর। গর্ভে সন্তান, বাড়ি ভাড়া, ভরণপোষণ কিভাবে চলবে ? এ অবস্থায় ৮ মাসের মাথায় বিপুলার ঘর আলো করে জন্ম লাভ করে এই পুত্র সন্তান। গাজীপুর জেলা শহরের কেয়ার হাসপাতালে গত ২৮ জুন একটি পুত্র সন্তান জন্ম দেন বিপুলা রাণী (৪০)। মাত্র ৮ মাসে জন্ম নেয়া শিশুটির ছিল শ্বাসকষ্ট সমস্যা এবং ওজনে কম। ফলে জরুরী ভিত্তিতে শিশুটির আইসিইউ সাপোর্টের দরকার হয়। কিন্তু বিপুলার সে সামর্থ্য ছিল না। কি করবেন, কার কাছে যাবেন- কোন কুলকিনারা পাচ্ছিলেন না। তার এই ঘোর বিপদের খবর পৌঁছে যায় জিএমপি কমিশনার মো. আনোয়ার হোসেনের কাছে। তিনি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। পাশে দাঁড়ান দরিদ্র বিপুলা রাণীর। উন্নত চিকিৎসার ব্যয়ভার তিনি নিজেই বহন করেন। চিকিৎসকের পরামর্শে উন্নত চিকিৎসার জন্য শিশু ও মাকে ঢাকা উত্তরায় শিন শিন জাপান হাসপাতালে আইসিইউ ইউনিটে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসা শেষে গত ২ জুলাই শিশুটি সুস্থ হয়ে মায়ের সাথে বাড়ি ফিরে যায়।
বৃদ্ধ পিতাকে নির্যাতন করে বাড়িছাড়া, উদ্ধার করে বাড়ির দখল বুঝিয়ে দিলেন জিএমপি কমিশনার:
অসহায় বৃদ্ধ জহিরুল হক (৮১)। তিনি গাজীপুর মহানগরের গাছা থানাধীন ৩৬ নং ওয়ার্ডের কামারজুড়ী এলাকায় বসবাস করেন। রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে চাকুরি করা জহিরুল হক সারাজীবনের সঞ্চয় দিয়ে পাঁচ কাঠা জায়গা কিনে বাড়ী করেন। স্ত্রী গত হয়েছেন। বয়সের ভাড়ে ন্যূজ জহিরুল হকের শেষ জীবনটা আরাম আয়েশে কাটানোর কথা ছিল। কিন্তু ভাগ্যের কি নিষ্ঠুর পরিহাস! জমিসহ বাড়ী লিখে দেয়ার জন্য নিজ পুত্রদের নির্যাতনের শিকার হলেন তিনি। দুই ছেলে একরামুল হক সেলিম ও ইঞ্জিনিয়ার আনোয়ার হোসেনের অত্যাচারে টিকতে না পেরে বাঁচার আকুতি নিয়ে পালিয়ে যান মেয়ে মর্জিনার ভাড়া বাসায়। সেখানেও নিস্তার মেলেনি তাঁর। জমিলিপ্সু দুই পুত্র তাদের জন্মদাতাকে সেখান থেকে সিঁড়ি দিয়ে টেনে হিচড়ে বের করে নিয়ে আসেন। অশীতিপর জহিরুল হকের আত্মচিৎকারে স্থানীয় লোকজন তাকে রক্ষা করে বিষয়টি পুলিশ কমিশনার জনাব মোঃ আনোয়ার হোসেন বিপিএম(বার), পিপিএম(বার) কে অবগত করেন। অতঃপর পুলিশ কমিশনারের নির্দেশে গাছা থানা পুলিশ অসহায় জহিরুল হককে উদ্ধার করে তার নিজ বাড়ীতে নিয়ে যায়। নিজের বাড়ীতে পুনরায় আসতে পেরে আপ্লুত জহিরুল হক পুলিশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
সহকর্মীদের সাফল্যে প্রশংসা ও পুরস্কার তুলে দেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো: আনোয়ার হোসেন :
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোঃ আনোয়ার হোসেন বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) সহকর্মীদের সাফল্যে প্রশংসা ও পুরস্কার তুলে দিতে কার্পন্য করেন না। টঙ্গী পশ্চিম থানার উপপরিদর্শক ইয়াসিন আরাফাত গত ২৯ মে (২০২০) দেশিয় অস্ত্রসহ দুই ডাকাত এবং গত ১৫ মে ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত প্রাইভেট কার উদ্ধার করে গেল মাসের অপরাধ পর্যালোচনা সভায় পুরষ্কৃত হন। এছাড়া ইউনিলিভার বাংলাদেশে লুণ্ঠিত ২৮ লাখ টাকার মালামালও উদ্ধার করেন আরাফাত। জিএমপি কমিশনার আনোয়ার হোসেন বিপিএম (বার) পিপিএম (বার) উপপরিদর্শক আরাফাতকে অভিনন্দনসহ পুরস্কারের নগদ অর্থ তুলে দেন।
গাজীপুর-টঙ্গীকে মাদকমুক্ত করার ঘোষণা জিএমপি কমিশনারের :
গাজীপুর ও টঙ্গীকে মাদক-সন্ত্রাস ও যানজটমুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছেন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) কমিশনার মো. আনোয়ার হোসেন। তিনি চান গাজীপুর ও টঙ্গী হবে মাদক ও সন্ত্রাসমুক্ত। মাদকাসক্তকে আলোকিত জীবনে ফিরিয়ে আনতে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোঃ আনোয়ার হোসেন নতুন জীবনে ফিরে আসতে আহ্বান জানান।


