বৈশ্বিক মহামারী প্রতিরোধে ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় তীক্ষ্ণ দৃষ্টি সম্পন্ন মানবিক পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম
পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম। চুয়াডাঙ্গার আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় তীক্ষ্ণ দৃষ্টি সম্পন্ন দক্ষ পুলিশ সুপার কর্মকর্তা হিসাবে সাধারণ মানুষের ভূয়সী প্রশংসা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছেন। তিনি মিষ্টভাষী, সদালাপী, দায়িত্বশীল ও মানবিক হৃদয়ের অধিকারী ব্যক্তিত্ব। করোনা ভাইরাসকে ভয় না করে তিনি তার কর্মের দায়িত্ব পালন করে গেছেন । চুয়াডাঙ্গা জেলায় খেটে খাওয়া মানুষের পাশে সব সময় তিনি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। পুলিশ যে জনগণের প্রকৃত আস্থার বন্ধু তার প্রমান করে দেখিয়ে দিলেন। চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ করতে তিনি দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন।বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাস সংক্রামক প্রতিরোধে সম্মানিত চুয়াডাঙ্গাবাসীদের সচেতন, লকডাউন কার্যকর, গৃহবন্ধি কর্মহীন অসহায়দের বাড়িতে খাদ্য উপহার সামগ্রী পৌছানো, নিয়মিত ডিউটি পালন, করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের হাসপাতালে প্রেরণ, পরিবারের পাশে দাঁড়ানো, মৃতদের জানাযায় অংশগ্রহণ এবং কবরস্থ করাসহ মাঠ পর্যায়ে করোনা ভাইরাসকে ভয় না করে তিনি তার কর্মের দায়িত্ব পালন করে গেছেন ।
মাঠ পর্যায়ে কাজ করতে যেয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলাধীন দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ সহ ০৮(আট)জন পুলিশ অফিসার-ফোর্স করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। পুলিশ সুপার জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম তাৎক্ষণিকভাবে তাদের কে উন্নত চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করেন। করোনা আক্রান্ত সহকর্মীদের দেখতে ও চিকিৎসার খোঁজখবর নিতে ইমিউনিটি বর্ধক উন্নত মানের খাবার, ফল, পানীয়, ঔষধ সামগ্রীসহ হাসপাতালে ছুটে যান। পুলিশ সুপার মহোদয়কে কাছে পেয়ে করোনা আক্রান্ত পুলিশ সদস্যদের মনোবল দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম ক্যাম্পে কর্মরত অফিসার-ফোর্সদের উন্নতমানের খাবার গ্রহণ এবং প্রয়োজনী স্বাস্থ্য সুরক্ষার সামগ্রীসহ নিয়মিত ডিউটি পালন করার নির্দেশ প্রদান করেন। নাটুদহ পুলিশ ক্যাম্পে দীর্ঘদিন যাবত সীমানা প্রাচীর না থাকায় ঝুঁকি রোধকল্পে তাৎক্ষণিকভাবে সীমানা প্রাচীর দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণসহ সীমানা নির্ধারণ করেন। উল্লেখ্য সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম মহোদয় চুয়াডাঙ্গা জেলায় যোগদান করে পুলিশ সুপারের কার্যালয়, পুলিশ পার্ক, পুলিশ লাইন্সসহ বিভিন্ন থানা ক্যাম্পের অভূতপূর্ব উন্নয়নমূলক কাজ সম্পাদন করেছেন।
পুলিশ সুপারের কাঁচাবাজার ,শপিংমল তদারকি, মাস্ক ব্যবহার না করায় করলেন কতিপয়কে জরিমানা । এমন ঘটনাটি ঘটেছে চুয়াডাঙ্গায়। চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম এবং জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম জেলার গুরুত্বপূর্ন কাচাবাজার ও শপিংমল পরিদর্শন করেন। পুলিশ সুপার ঢাকাগামী যাত্রীবাহী পরিবহনগুলোতে যাত্রীরা স্যানিটাইজার, মাস্ক সঠিক ব্যবহার, নির্দিষ্ট পরিমানে যাত্রীবহন, নির্ধারিত ভাড়ায় টিকিট সরবরাহ যাচাই করেন। মনিটরিং করা হয় ফলমূল ও নিত্যপণ্যের বাজারগুলো।শপিংমল গুলোতে বিক্রেতা এবং ক্রেতা সাধারণ শারিরিক দূরত্ব বজায় রেখে ক্রয়-বিক্রয়, স্যানিটাইজার, মাস্ক ব্যবহার করছে কিনা সে জন্য আকস্মিক পরিদর্শন করেন। উক্ত সময়ে আইন লংঘন করার জন্য কয়েকজনকে সতর্ক ও জরিমানা করেন।
সম্প্রতি বৈশ্বিক সংকট নোভেল করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে চুয়াডাঙ্গা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম চুয়াডাঙ্গা সদর থানা প্রবেশ পথে স্বয়ংক্রিয় জীবাণুনাশক কক্ষ স্থাপন কার্যক্রম শেষে উদ্বোধন করেন। যার ফলে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় আগত সেবা প্রত্যাশীগন প্রাথমিকভাবে জীবাণুমুক্তকরণ কক্ষের মধ্যে দিয়ে থানায় প্রবেশের পথ নির্বিঘ্ন উন্মোচন হলো। এ সময় পুলিশ সুপার মহোদয় সদর থানা এলাকার সেবা প্রত্যাশী সম্মানিত নাগরিকবৃন্দ কে নির্দ্বিধায়, নির্বিঘ্নে সেবা গ্রহন করতে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় আসার আমন্ত্রণ জানান।
চুয়াডাঙ্গা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম মহোদয়ের নিজ উদ্যোগে পুলিশ সুপারের কার্যালয় প্রবেশ পথের সম্মুখে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে "স্বয়ংক্রিয় জীবাণুমুক্তকরণ কক্ষ" স্থাপন করেছেন। জেলা পুলিশ, চুয়াডাঙ্গায় কর্মরত অফিসার ফোর্স এবং পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সেবা গ্রহণকারী জনসাধারণের জন্য স্বয়ংক্রিয় জীবাণুমুক্তকরণ কক্ষ উন্মুক্ত রেখেছেন। চুয়াডাঙ্গা পুলিশ লাইন্স ও চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় কর্মরত পুলিশ সদস্য এবং থানায় আগত সেবা গ্রহণকারী জনসাধারণের জন্য স্বয়ংক্রিয় জীবাণুমুক্তকরণ কক্ষ খুব শীঘ্রই স্থাপন করা হবে।
চুয়াডাঙ্গা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম জেলার শ্রেষ্ঠ পারফরমেন্স কারীদের ক্রেস্ট ও নগদ অর্থ পুরস্কার প্রদান করেন। জেলার সকল পর্যায়ের অফিসার ফোর্সদের সুবিধা- অসুবিধা আলোচনা সহ কল্যাণ সভায় উপস্থাপিত সকল সমস্যা সমাধানের লক্ষে গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে আলোচনা করেন। চাহিদার প্রেক্ষিতে নাটুদহ পুলিশ ক্যাম্পে অফিসার-ফোর্সের অস্ত্র রাখার জন্য একটি স্টিলের আলমারী এবংহাটবোয়ালিয়া, ঘোলদাড়ি এবং দুর্লভপুর পুলিশ ক্যাম্প সমূহে অফিসার- ফোর্সের অবসর সময়ে বিনোদনের জন্য এলইডি টেলিভিশন প্রদান করেন। চুয়াডাঙ্গা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম ও পুলিশ হাসপাতাল, চুয়াডাঙ্গায় কর্মরত ডাক্তার বিশ্বব্যাপী মহামারী নোভেল 'করোনা ভাইরাস' প্রতিরোধ ও সচেতন হওয়ার জন্য উপস্থিত অফিসার ফোর্সদের দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন।
ঝড় বৃষ্টির মাঝেও রাতের অাধারে বাড়ি বাড়ি খাদ্য উপহার সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছেন চুয়াডাঙ্গার মানবিক পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম। চুয়াডাঙ্গার সুযোগ্য মানবিক পুলিশ সুপার জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম এঁর নির্দেশে ঝড় বৃষ্টির রাতেও থেমে নাই গৃহবন্দি, অসহায়, দরিদ্র ও কর্মহীন, অভুক্তদের বাড়ির দরজায় খাদ্য উপহার সামগ্রী পৌছানোর কার্যক্রম। চুয়াডাঙ্গা সুযোগ্য পুলিশ সুপার মহোদয়ের ঐকান্তিক চেষ্টা ও তাঁর তদারকিতে করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের শুরু থেকেই গৃহবন্ধি, কর্মহীন, অসহায়, দরিদ্র মানুষদের বাড়ি বাড়ি ঝড়, বৃষ্টি, উৎসব উপেক্ষা করে রাতের আধারে খাদ্য উপহার সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছেন।
করোনায় সারাদেশ যখন লকডাউন, তখন তার দায়িত্ব যেনো বেড়ে গেছে। মানুষ যখন খাবারের জন্য রাস্তায় বেরিয়ে আসছে, তখন তিনি বিবেকের ব্যাকুলতায় অসহয়দের পাশে এসে বাড়িয়েছেন সহয়তার কোমল দুহাত। করোনা মহামারীর এই সংকটে গৃহবন্ধি, কর্মহীন, অসহায়, দরিদ্র মানুষদের পাশে দাড়ালেন চুয়াডাঙ্গা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম খাদ্য সহায়তা করেন। করোনাকালে দেখা গেলো মানবিক পুলিশ বাহিনী। আর সেই মানবিক পুলিশেরই একজন সদস্য চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম। জানা যায়, করোনাভাইরাসের এ দুযোর্গে চুয়াডাঙ্গাবাসীর যেকোন সহযোগিতা পাশে ছিলেন তিনি। ছুটেছেন জেলার এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। রাতের অধারে অসহায়দেরকে দিয়েছেন ত্রান সহায়তা। করোনা সময়কালে যানবাহনের অভাবে অসহায় রোগীদের সেবা কিংবা অর্থের অভাবে খাদ্য ক্রয় করতে না পারা সকল ক্ষেত্রেই হাত বাড়িছেন সাহায্যের। ব্যক্তিগত পর্যায়ে দিয়েছেন খাদ্য সহায়তাও। দেশের বিভিন্ন জেলা হতে আগত লোকজনকে হোম কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত ও তদারকির ব্যবস্থা করেন। সরকারের ঘোষিত ১০ মে থেকে শপিংমল কিংবা বিপণী-বিতানগুলোতে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতে কাজ করছেন তিনি। চুয়াডাঙ্গা সুযোগ্য পুলিশ সুপার মোঃ জাহিদুল ইসলাম বলেন, প্রত্যেকবারের চেয়ে এবারের পরিস্থিতি ভিন্ন। ফলে চুয়াডাঙ্গাবাসীকে অন্তত নিজ ও নিজের পরিবারের স্বার্থে নিজ উদ্যোগে সরকার নির্ধারিত সকল প্রকার স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছি।
ঈদে দিনব্যাপি শত ব্যস্ততার মাঝেও রাতের অাধারে বাড়ি বাড়ি খাদ্য উপহার সামগ্রী পৌঁছে দিলেন পুলিশ সুপার চুয়াডাঙ্গা চুয়াডাঙ্গার সুযোগ্য মানবিক পুলিশ সুপার জনাব মোঃ জাহিদুল ইসলাম পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে দিনব্যাপি নানান কার্যক্রমে ব্যস্ত থাকার পরও রাতের আধারে মহামারি করোনা ভাইরাসে গৃহবন্দি, অসহায়, দরিদ্র ও কর্মহীন মানুষের বাড়ির দুয়ারে দুয়ারে খাদ্য উপহার সামগ্রী পৌঁছে দিয়ে তাদের মুখে হাসি ফুটান। প্রকাশ থাকে যে, সুযোগ্য পুলিশ সুপার মহোদয়ের ঐকান্তিক চেষ্টায় করোনা ভাইরাস রোধকল্পে শুরু থেকেই গৃহবন্ধি, কর্মহীন, অসহায়, দরিদ্র মানুষদের বাড়ি বাড়ি ঝড়, বৃষ্টি, উৎসব উপেক্ষা করে রাতের আধারে খাদ্য উপহার সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছেন।
চুয়াডাঙ্গা পুলিশ লাইন্স মসজিদে পবিত্র ঈদ-উল- ফিতরের নামাজ আদায় শেষে লাইন্স মেসে সকল অফিসার-ফোর্স মিলে উন্নতমানের খাবার খেলেন পুলিশ সুপার। সুযোগ্য পুলিশ সুপার জেলা সদরে কর্মরত সকল অফিসার ফোর্সদের সাথে পুলিশ লাইন্স মেসে দুপুরে উন্নত মানের খাবার গ্রহণ করেন। জেলা পুলিশের সকল ইউনিটে পবিত্র ঈদ-উল- ফিতর উপলক্ষে উন্নতমানের বিশেষ খাবারের ব্যবস্থা করেন।
চুয়াডাঙ্গায় করোনার প্রাদুভার্বে চলমান লকডাউন ও সুপার সাইক্লোন আম্পানে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে । জেলার ৫ টি থানায় যাচাইকৃত ২০০ টি পরিবারের মাঝে এ ঈদ সামগ্রী নিজ হাতে বিতরণ করেন পুলিশ সুপার জাহিদুল ইসলাম। প্রত্যেক পরিবারের জন্য ঈদ সামগ্রী হিসেবে দেওয়া হয়, মিল্ক পাউডার, সয়াবিন তেল, লাচ্ছা সেমাই, চিনি, ডাল, পোলাও চাল, কিসমিস, বাদাম, মসলা, ডালডা, সর্বমোট ১০ প্রকার খাদ্য সামগ্রী।