রপ্তানিমুখী শিল্প কারখানার ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ শ্রমিক কাজে যোগ দিয়েছেন
রোববার (১ আগস্ট) চালু হওয়া রপ্তানিমুখী শিল্প কারখানার ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ শ্রমিক কাজে যোগ দিয়েছেন।
বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সহ-সভাপতি শহীদুল্লাহ আজীম একথা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, কাজে যোগ দেওয়া এসব শ্রমিকদের সবাই তৈরি পোশাকখাতে কর্মরত নন। পোশাক খাত ছাড়াও নির্মাণ ও পরিবহনখাতের প্রায় ৯০ লাখ শ্রমিক রয়েছে।
মহামারি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউনের মধ্যেই রপ্তানিমুখী শিল্পকারখানা ১ আগস্ট থেকে চালুর করার ঘোষণা দেয় সরকার।
শুক্রবার (৩০ জুলাই) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে। এতে বলা হয়, আগামী ১ আগস্ট থেকে রপ্তানিমুখী সব শিল্প-কলকারখানা চলমান বিধি-নিষেধের আওতা বহির্ভুত থাকবে।
২৩ জুলাই থেকে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করার পর থেকেই সব শিল্প-কলকারখানা বন্ধ রাখা হয়। আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত এই বিধি-নিষেধ চলাকালে শিল্প-কলকারখানা বন্ধ রাখার কথা ছিল।
কিন্তু ব্যবসায়ী নেতারা রপ্তানিমুখী শিল্প বিশেষ করে পোশাক কারখানাসহ অন্যান্য কলকারখানা চালুর দাবি জানিয়ে আসছিলেন। বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) ব্যবসায়ী নেতারা সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে এই দাবি জানান।