সরাসরি কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনা মনিটরিং করছেন মেয়র আতিকুল
কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আমাদের সব কর্মী রাস্তায় নেমে গেছে। নতুন ওয়ার্ডগুলোতেও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার আওতায় আনা হয়েছে। আমি বোর্ড ও জুম মিটিং করেছি। সরাসরি সেসব ওয়ার্ডের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা মনিটরিং করব। এই চ্যালেঞ্জ তখনই সার্থক হবে যখন জনগণ আমাদের সাহায্য করবে।
তিনি আরও বলেন, ডিএনসিসির ইতিহাসে আমরা প্রথমবারের মতো ডিজিটাল পদ্ধতিতে ৪০০ গরু কোরবানির আয়োজন করেছি। এর সব কার্যক্রম হয়েছে অনলাইনে। এখানে পশু জবাই থেকে শুরু করে বাসায় পৌঁছে দেয়া পর্যন্ত সব দায়িত্ব আমাদের। আমরা মাংস কাটার পর প্যাকেটিং করে ফ্রিজিংয়ের মাধ্যমে বাসায় পৌঁছে দিচ্ছি। আমরা পুরো ব্যবস্থাপনাটি কম্পিউটার সিস্টেমে করেছি।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, অনলাইনে যারা গরু বুকিং দিয়েছেন তাদের আমরা সময় নির্ধারণ করে দিয়েছি তার মাংস কোন সময়ের মধ্যে আমরা বাসায় পৌঁছে দেব। এখান থেকে আমরা দুস্থদের মাংসটাও বিতরণ করে দেব। এটা কিন্তু একটা চ্যালেঞ্জিং বিষয় ছিল। এখানকার সব কার্যক্রম সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করেই করা হয়েছে। এখানে ভুলত্রুটি থাকতে পারে কিন্তু এটা এবার আমাদের প্রথম উদ্যোগ।
আতিকুল ইসলাম আরও বলেন, আমরা এই প্লাটফর্মে মোট দুই হাজার গরু দেয়ার পরিকল্পনা করেছিলাম। এখনও এ পরিমাণ গরু আসেনি। এছাড়া আমরা এ বছর ২৫৬টি স্থান নির্ধারণ করে দিয়েছি। আমি কয়েকটি স্থান ঘুরে এসেছি সেখানে কিন্তু অনেকেই আসে না। আমাদের এই মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। এই শহরটাকে রক্ষা করতে হবে। আসুন আমরা সবাই নির্ধারিত স্থানে গরু কোরবানি দেই। এটি আমার, আপনার সবার শহর।