শিরোনাম

South east bank ad

দুশ্চিন্তা বাড়ছে রিজার্ভ নিয়ে

 প্রকাশ: ০৩ অগাস্ট ২০২৪, ১২:০০ পূর্বাহ্ন   |   কর্পোরেট

দুশ্চিন্তা বাড়ছে রিজার্ভ নিয়ে

 রিজার্ভের দ্রুত ক্ষয়-অর্থনীতির জন্য বড় চিন্তার কারণ এখন। কারণ গত এক মাসে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ বা রিজার্ভ এক মাসে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন বা ১৩০ কোটি মার্কিন ডলার কমে গেছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভের যে হিসাব করে, তাতে গত জুন শেষে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ১৭৯ কোটি ডলার। জুলাই শেষে তা কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৯ কোটি ডলারে। বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভের সর্বশেষ যে তথ্য প্রকাশ করেছে তাতে এ চিত্র পাওয়া গেছে। অন্যদিকে রিজার্ভের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী,  এক বছরের ব্যবধানে মোট রিজার্ভ কমেছে ৩৮১ কোটি ডলার। গত বছরের জুলাই শেষে মোট রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৯৭৩ কোটি ডলার। বিপিএম৬ অনুযায়ী জুলাই শেষে সেটি কমে ২ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের নিচে নেমেছে। বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংক কয়েকটি পদ্ধতিতে রিজার্ভের হিসাব করে। তার মধ্যে একটি মোট রিজার্ভ। অন্যটি আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম৬ অনুযায়ী রিজার্ভের পরিমাণ। এর বাইরে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভেরও একটি হিসাব রয়েছে, সেটি এখন ১৫ বিলিয়ন ডলার। যা দিয়ে মাত্র তিন মাসের রফতানি ব্যয় মেটানো যাবে।

অর্থনীতিবিদরা মনে করেন অর্থনীতিতে প্রধান পাঁচটি সূচকের অবস্থা আরও ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে আন্দোলন। কারণ এই আন্দোলন ও পরবর্তী অস্থিতিশীলতার প্রভাবে কমে গেছে রেমিট্যান্স। সদ্য বিদায়ি জুলাই মাসে ১৯১ কোটি মার্কিন ডলারের যে রেমিট্যান্স এসেছে তা গত ১০ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর প্রভাবে বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ বা রিজার্ভ এক মাসে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন বা ১৩০ কোটি মার্কিন ডলার কমে গেছে।

BBS cable ad

কর্পোরেট এর আরও খবর: