South east bank ad

টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ীর পাশাপাশি তৈরি হচ্ছে শীতের পোষাক শাল চাদর

 প্রকাশ: ২০ জানুয়ারী ২০২২, ১২:০০ পূর্বাহ্ন   |   অটোমোবাইল

মো.আবু জুবায়ের উজ্জল, (টাঙ্গাইল):

টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলায় তাঁতের শাড়ীর পাশাপাশী দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে শাল চাদর। তাঁতে তৈরী বাহারী ডিজাইন আর নিপুন কারুকার্য্যে আর্কষণীয় শীতের পোষাক শাল-চাদর প্রায়সব বয়সের নারী-পুরুষের পছন্দ।

শাল তৈরীর কর্মযজ্ঞে এখন মহাব্যস্ত এ শিল্পের সাথে জড়িত মালিক-শ্রমিকরা। তাঁতে তৈরী এসব শাল-চাদর শীতের শুরু থেকেই পৌছে যাচ্ছে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায়।

শীতে সব বয়সী নারী-পুরুষের মনে স্থান করে নিয়েছে টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলার আবাদপুর গ্রামের তাঁতে তৈরী শাল-চাদর।

এ অঞ্চলের শাল-চাদরের বৈশিষ্ট্য হল বাহারি রঙের সুতা দিয়ে হাত ও তাঁতকলে আর্কষণীয় ডিজাইনের কারুকার্যে তৈরি করা হয়। দুই-আড়াই হাত প্রস্থ এবং চার-পাঁচ হাত দৈর্ঘ্যে তৈরি হয় শাল চাদর।

বর্তমানে ফ্যাশান উপযোগী করে এ শাল-চাদর তৈরি করা হচ্ছে বলে জানান কারিগররা।

এছাড়া জেলার বাসাইল, কালিহাতী ও সদর উপজেলার বিভিন্ন তাঁতপল্লীতেও শাল-চাদর তৈরি হয়। এ অঞ্চলের সহ¯্রাধিক পরিবার শাল-চাদর তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করছেন।

তাঁত মালিক-শ্রমিকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, সারা বছর শাড়ীর পাশাপাশি শাল-চাদর তৈরী করলেও হেমন্তের শুরুর আগ থেকে মধ্য শীত পর্যন্ত তারা বেশী পরিমানে শাল-চাদর তৈরী করেন।

তাঁত শ্রমিক কাশেম,আলীম ও শাহাআলম জানান, একজন শ্রমিক দিনে ৩/৪ টা শাল-চাদর তৈরী করেন। এতে যা মুজুরী পান তাতে কোন রকমে তাদের সংসার চলে।

তাঁত মালিক,লাল মিয়া,চান মিয়া ও মনির হোসেন জানান, সুতাসহ অন্যান্য উপকরণের মূল্য বৃদ্ধির কারণে তাদের শাল-চাদর তৈরীর প্রধান প্রতিবন্ধকতা। তারা সরকারের কাছে দারি করেন স্বল্প লাভে পুজি দিলে শাল-চাদর তৈরী করতে প্রতিবন্ধকতা কেটে উঠতে পারতেন।

এ অঞ্চলে তৈরী ফ্যাশনেবল শাল-চাদর ইতিমধ্যে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় চলে গেছে বিক্রির জন্য।

টাঙ্গাইল তাঁত বোর্ডের লিয়াজোঁ অফিসার রবিউল ইসলাম বলেন, তাঁতে তৈরী শাড়ির পাশাপাশি শাল-চাদর শিল্পটির সম্প্রসারণের জন্য কাজ করছে জেলা তাঁত বোর্ড।

সুষ্ঠ বাজার ব্যবস্থাপনা, সরকারী-বেসরকারী প্রনোদনার পরিধি আরো বাড়ানো এবং সরকারীভাবে শীত প্রধান দেশগুলোতে ব্যাপকহারে শাল-চাদর রফতানীর উদ্যোগ নেয়া গেলে আরো অনেকদূর এগিয়ে যাবে এ শিল্প।

টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলায় তাঁতের শাড়ীর পাশাপাশী দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে শাল চাদর। তাঁতে তৈরী বাহারী ডিজাইন আর নিপুন কারুকার্য্যে আর্কষণীয় শীতের পোষাক শাল-চাদর প্রায়সব বয়সের নারী-পুরুষের পছন্দ।

শাল তৈরীর কর্মযজ্ঞে এখন মহাব্যস্ত এ শিল্পের সাথে জড়িত মালিক-শ্রমিকরা। তাঁতে তৈরী এসব শাল-চাদর শীতের শুরু থেকেই পৌছে যাচ্ছে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায়।

শীতে সব বয়সী নারী-পুরুষের মনে স্থান করে নিয়েছে টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলার আবাদপুর গ্রামের তাঁতে তৈরী শাল-চাদর।

এ অঞ্চলের শাল-চাদরের বৈশিষ্ট্য হল বাহারি রঙের সুতা দিয়ে হাত ও তাঁতকলে আর্কষণীয় ডিজাইনের কারুকার্যে তৈরি করা হয়। দুই-আড়াই হাত প্রস্থ এবং চার-পাঁচ হাত দৈর্ঘ্যে তৈরি হয় শাল চাদর।

বর্তমানে ফ্যাশান উপযোগী করে এ শাল-চাদর তৈরি করা হচ্ছে বলে জানান কারিগররা।

এছাড়া জেলার বাসাইল, কালিহাতী ও সদর উপজেলার বিভিন্ন তাঁতপল্লীতেও শাল-চাদর তৈরি হয়। এ অঞ্চলের সহ¯্রাধিক পরিবার শাল-চাদর তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করছেন।

তাঁত মালিক-শ্রমিকদের সাথে কথা বলে জানা যায়, সারা বছর শাড়ীর পাশাপাশি শাল-চাদর তৈরী করলেও হেমন্তের শুরুর আগ থেকে মধ্য শীত পর্যন্ত তারা বেশী পরিমানে শাল-চাদর তৈরী করেন।

তাঁত শ্রমিক কাশেম,আলীম ও শাহাআলম জানান, একজন শ্রমিক দিনে ৩/৪ টা শাল-চাদর তৈরী করেন। এতে যা মুজুরী পান তাতে কোন রকমে তাদের সংসার চলে।

তাঁত মালিক,লাল মিয়া,চান মিয়া ও মনির হোসেন জানান, সুতাসহ অন্যান্য উপকরণের মূল্য বৃদ্ধির কারণে তাদের শাল-চাদর তৈরীর প্রধান প্রতিবন্ধকতা। তারা সরকারের কাছে দারি করেন স্বল্প লাভে পুজি দিলে শাল-চাদর তৈরী করতে প্রতিবন্ধকতা কেটে উঠতে পারতেন।

এ অঞ্চলে তৈরী ফ্যাশনেবল শাল-চাদর ইতিমধ্যে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় চলে গেছে বিক্রির জন্য।

টাঙ্গাইল তাঁত বোর্ডের লিয়াজোঁ অফিসার রবিউল ইসলাম বলেন, তাঁতে তৈরী শাড়ির পাশাপাশি শাল-চাদর শিল্পটির সম্প্রসারণের জন্য কাজ করছে জেলা তাঁত বোর্ড।

সুষ্ঠ বাজার ব্যবস্থাপনা, সরকারী-বেসরকারী প্রনোদনার পরিধি আরো বাড়ানো এবং সরকারীভাবে শীত প্রধান দেশগুলোতে ব্যাপকহারে শাল-চাদর রফতানীর উদ্যোগ নেয়া গেলে আরো অনেকদূর এগিয়ে যাবে এ শিল্প।

BBS cable ad

অটোমোবাইল এর আরও খবর: