শিরোনাম

South east bank ad

দুমকির কাঁচা রাস্তায় ভোগান্তি চরমে

 প্রকাশ: ২৮ অগাস্ট ২০২১, ১২:০০ পূর্বাহ্ন   |   অটোমোবাইল

সুনান বিন মাহাবুব, (পটুয়াখালী) :

পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার মুরাদিয়া ইউনিয়নের মকবুল সিকদার বাড়ি হয়ে আকন বাড়ির মোড় থেকে কাদের ভুইয়া বাড়ি পর্যন্ত ১ কিলোমিটার কাঁচা রাস্তায় হাজার হাজার মানুষের দুর্ভোগ চরমে হয়ে উঠেছে। এই রাস্তা পাঁকা না হওয়ায় ২০ বছর ধরে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ প্রায় ৩ হাজার মানুষ। বৃষ্টি হলে এ রাস্তায় চলাচলকারী মানুষকে অবর্ণনীয় দুর্ভোগের শিকার হতে হয়।

জানা গেছে, দুমকি উপজেলার এই গ্রামটিতে প্রায় ৩ হাজার মানুষের বসবাস। গ্রামে রয়েছে ১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১টি হাই স্কুল, ১টি হাফিজিয়া নুরানী এতিম খানা ও মাদ্রাসা, ২টি মসজিদ। বর্তমানে গ্রামের মানুষের চলাচলের জন্য একটি মাত্র রাস্তা থাকলেও তা চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। সামান্য বৃষ্টি হলে কাঁদা মাটিতে একাকার হয়ে যায় রাস্তাটি। কাঁচা রাস্তায় কোন যানবাহন প্রবেশ না করায় পায়ে হেটে শহরে যেতে হয় স্থাণীয় বাসিন্দাদের। বর্ষা মৌশুমে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় এলাকাবাসীর।

গ্রামের বাসিন্দা রিয়াজ বলেন, বৃষ্টি হলে কাঁচা রাস্তায় কাঁদাপানি জমে থাকে। সামনের মসজিদে নামাজ পড়তে যেতেও কাঁদা পানি পেরিয়ে যেতে হয়। ১ কিলোমিটার কাঁদার রাস্তা হেটে শহরে উঠতে হয়। বর্ষা মৌশুমে হেঁটে চলাচল কঠিন হয়ে পড়ে।

দুমকি উপজেলা মুরাদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য নাসির উদ্দিন খান বলেন, “মুরাদিয়া ইউনিয়নের এই রাস্তাটি দীর্ঘ বছর ধরে কাঁচাই রয়ে গেছে। এ গ্রামের বাসিন্দারা পাঁকা সড়কের অভাবে দুর্ভোগে আছেন। জনগনকে দুর্ভোগের হাত থেকে বাঁচাতে ওই রাস্তাটি পাকাকরনের জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জমা দেয়া হয়েছে। আশা করি শিঘ্রই সমাধান হবে”।

তবে দুমকি উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, এ রাস্তার টেন্ডার এখনও হয়নি। রাস্তা পাঁকা করনের বিষয়ে স্থানীয় চেয়ারম্যানের সাথে যোগাযোগ করে পরবর্তীতে জানানো হবে।

BBS cable ad

অটোমোবাইল এর আরও খবর: