পুলিশ জাহিদুল ইসলাম এর উদ্যোগে হোসেন ও লিপির ভগ্নদশা সংসারে ফিরে এলো সুখের ছোঁয়া
স্থানীয়ভাবে সমাধান করা সম্ভব না হওয়ায় চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপারের নিকট একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের ভুক্তভোগী মোছাঃ নাসরিন নাহার লিপি। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, দর্শনার দক্ষিণ চাঁদপুর গ্রামের মৃত সোনাই ফারাজীর পুত্র মোঃ হোসেন আলীর সাথে ১৫/১৬ বছর পূর্বে জীবননগর থানার নিধিকুন্ডু গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের কন্যা মোছাঃ নাসরিন নাহার লিপির ইসলামী শরিয়া মোতাবেক বিবাহ হয়। দাম্পত্য জীবনে তাদের ১২ বছরের একটি পুত্র সন্তান রয়েছে। সংসার জীবনের বিভিন্ন চড়াই উৎরাই এর মাঝে বর্তমানে নাসরিন নাহার তার স্বামী হোসেন আলীর সাথে সংসার করতে অস্বীকৃতি জানায় এবং তাকে তালাক দিতে বলে। হোসেন আলী তাদের সন্তানের কথা বিবেচনা করে স্ত্রীকে তালাক না দিয়ে সমস্যা সমাধানের পথ খোঁজেন।
চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার উক্ত অভিযোগটি তার কার্যালয়ে অবস্থিত “উইমেন সাপোর্ট সেন্টার” এর মাধ্যমে অদ্য ০৯.০৬.২০২১খ্রিঃ উভয় পক্ষকে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে হাজির করেন। উইমেন সাপোর্ট সেন্টারের মাধ্যমে মোঃ জাহিদুল ইসলাম এর প্রত্যক্ষ মধ্যস্থতায় হোসেন আলী এবং নাসরিন নাহার লিপি দম্পত্তি ভুল বোঝাবুঝি ভুলে সংসার করতে সম্মত হন। ফলে উইমেন সাপোর্ট সেন্টারের কল্যাণে হোসেন ও লিপির ভগ্নদশা সংসারে ফিরে এলো সুখের ছোঁয়া।