শরণখোলায় বাঘ শিকারী হাবিবের গ্রেপ্তারে স্বস্তি ফিরেছে পেশাজীবীদের মাঝে
নইন আবু নাঈম (বাগেরহাট):
বাগেরহাটের শরণখোলার দুর্ধর্ষ শিকারি বাঘ হাবিব ওরফে হাবিব তালুকতদার (৫০) গ্রেপ্তার হওয়ায় বনবিভাগ ও পেশাজীবীদের মাঝে স্বস্তি ফিরেছে। হাবিবের যাতে চরম শাস্তি হয় সেই দাবি সবার। পাশিপাশি এর গডফাদার ও সহযোগীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন। গত শুক্রবার (২৮মে) রাতে উপজেলার সাইথখালী ইউনিয়নের মধ্য সোনাতলা গ্রাম থেকে পুলিশের গ্রেপ্তার হন বন অপরাধী বাঘ হাবিব।
বনবিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সুন্দরবন এলাকায় বণ্যপ্রাণি শিকারে রয়েছে তিনটি শক্তিশালী দল। এর মধ্যে শরণখোলা উপজেলার সাউথখালী ইউনিয়নের পানির ঘাট ও সোনাতলায় দুটি এবং পাথরঘাটা উপজেলার চরদুয়ানী গ্রামের একটি। এই তিনটির মধ্যে বাঘ হাবিব ওরফে হাবিব তালুকদার (৫০) সোনাতলা দলের প্রধান। কয়েক যুগ ধরে এই শিকারি চক্র মিলেমিশে নিধন করে আসছে বনের বাঘ-হরিণ-কুমির।
সক্রিয় দুর্ধর্ষ শিকারি বাঘ হাবিব ওরফে হাবিব তালুকাদর গ্রেপ্তারের পর গত শুক্রবার (২৮মে) রাতে পুলিশরে হাতে গ্রেপ্তার হওয়া একটি দলের প্রধান। এসব শিকারি দলে সদস্য সংখ্যা রয়েছে শতাধিক। দলের প্রধানদের কারো নামে রয়েছে অর্ধশত মামলা। এর মধ্যে আন্তর্জাতিক বন অপরাধের তালিকাভুক্ত আসামীও রয়েছে।
বাঘ হাবিবকে গ্রেপ্তারের নড়ে চড়ে বসেছে বনবিভাগ। তারা তারিকাভুক্ত বন অপরাধীদের ধরতে বনসংগ্ন সক্রিয় বাঘ হাবিব গ্রেপ্তারে বনবিভাগ ও বনের পেশাজীবীদের মাঝে কিছুটা হলেও স্বস্তি ফিরেছে।